প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ও অনুসন্ধানে জানা যায় যে, ভিকটিম সাবের টেকনাফ থানাধীন বার্মিজ মার্কেটে জুতার ব্যবসা করতো। তার দোকানের সামনে গ্রেফতারকৃত প্রধান আসামি ইয়াছিনের একটি বন্ধ দোকান রয়েছে। গ্রেফতারকৃত ইয়াছিন পূর্বশত্রুতার জেরে সাবেরের ব্যবসা শুরুর পর হতেই তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে অহেতুক হয়রানি করে বেচা-বিক্রিতে ক্ষতিসাধন করতো। উক্ত বিষয়ে ভিকটিম সাবের মার্কেটের অন্যান্য ব্যবসায়ীদের জানালে গ্রেফতারকৃত ইয়াছিন ও অন্যান্য আসামিরা সাবেরকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।
উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের বড় ভাই সাদেক বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ টেকনাফ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু করেন। মামলাটি রুজু হওয়ার পরপরই আসামিরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে নিজ এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যায়। এপ্রেক্ষিতে উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করতে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করলে গত ২৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ র্যাব-৩ এবং র্যাব-১৫ এর যৌথ অভিযানে রাজধানীর পল্টন এলাকা হতে হত্যা মামলার ০৬ জন পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। পলাতক অপরাপর আসামিদের গ্রেফতারে র্যাবের গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।